একদিনের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে কমেছে দেশি পেঁয়াজ ও তিন দিনের ব্যবধানে কেজি প্রতি ১০ টাকা কমেছে কাঁচা মরিচের দাম। কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৫ টাকা কমে দেশি পেঁয়াজ ৫০ থেকে ৫৫ টাকায় এবং দেশি কাঁচা মরিচ কেজি প্রতি ১০ টাকা কমে ১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
কাঁচা মরিচ
ঝাল খেতে ভালোবাসেন যারা; তাদের জন্য এই রেসিপিটি। কাঁচা মরিচ ভর্তার সঙ্গে গরম ভাত খেতে যেমন ভীষণ মজা, তেমনি খিচুড়ির সঙ্গেও পরিবেশন করা যায় ঝাল এই ভর্তার পদটি।
কলকাতায় খুচরো বাজারে কাঁচা মরিচের কেজি ২০০ থেকে ২৫০ রুপি বিক্রি হয়েছে। বুধবার এ দামে বিক্রি হয়েছে বলে খবর প্রকাশ করেছে দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা।
ঈদের পর থেকেই হু হু করতে বাড়তে থাকে কাঁচা মরিচের দাম। দিনের ব্যবধানে মরিচের দাম গিয়ে থামে ৭০০ টাকায়। তবে গত ৩ জুলাই ভারত থেকে আমদানির পর দাম কমে দাঁড়ায় ২০০ টাকায়।
যশোরের বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে তিন দিনে এলো ১২৩ টন আমদানিকৃত কাঁচা মরিচ। মঙ্গলবার (৪ জুলাই) বিকেলে পাঁচটি ট্রাকে ৩৩ টন কাঁচা মরিচ বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে চার ট্রাকযোগে ৩৬ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ প্রবেশ করেছে। সোমবার সকাল থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত এই ট্রাকগুলো প্রবেশ করে
ভারত থেকে আমদানি করা কাঁচা মরিচ দেশে আসার পর রাজধানীর বাজারে মরিচের দাম কমতে শুরু করেছে। এছাড়া দেশী কাঁচা মরিচের সরবরাহও আগের তুলনায় বেড়েছে।
সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি হয়েছে ৭০ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ। রোববার দুপুরে ৬ ট্রাক আমদানির পর সন্ধ্যায় আরও এক ট্রাক মরিচ আমদানি হয়েছে।
বগুড়ায় কমতে শুরু করেছে কাঁচা মরিচের দাম। রোববার (২ জুলাই) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কয়েক দফা দাম কমেছে।
বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি হয়েছে ভারতীয় কাঁচা মরিচ। আজ সন্ধ্যার আগে ৫টি ট্রাকে করে প্রায় ৩৪ মেট্রিক টন ভারতীয় কাঁচা মরিচ বাংলাদেশের বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে।